পালসার N250 এখন বাংলাদেশে

front-view3

অনেক জল্পনা কল্পনার পরে এবার বাংলাদেশে চলে এসেছে ২৫০ সিসি বাইক! হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন “২৫০ সিসি বাইক”, সেটি হল Pulsar N250! তো চলুন এক নজরে দেকে নিন এর স্পেসিফিকেশনস: 

ডিজিটাল ট্যুইন স্পার্ক টেকনোলজি: সব পালসার ম্যানিয়াকদের জন্য এবার থাকছে ডিজিটাল ট্যুইন স্পার্ক টেকনোলজি। যা বাইকের মাইলেজ আগের থেকে বাড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি পারফরম্যান্সও বৃদ্ধি করবে।

একজস্টটেক দেওয়া হয়েছে বাইকে: একজস্ট টেকের মাধ্যমে এই প্রথমবার সেগমেন্টের কোনও বাইকে বাড়ানো গিয়েছে গাড়ির পারফরম্যান্স।

নাইট্রক্স সাসপেনশন: বাইকে থাকছে নাইট্রক্স সাসপেনসেন। বহুদিন ধরেই বাজাজের বাইকে এই সাসপেনশন চাইছিলেন পালসার ম্যানিয়াকরা। এবার তাদের কথামতো আনা হয়েছে এই নতুন ফিজিক্যাল ফিচার। যার মাধ্যমে গাড়ির চালক ও যাত্রী দুজনেরই সওয়ারি করতে সুবিধা হবে। উঁচু-নিচু রাস্তাতেও হবে মসৃণ যাত্রা।

এই শ্রেণির বাইকে প্রথম:  এই প্রথম প্রজেক্টার হেডল্যাম্প, সেলফ ক্যান্সেলিং ইন্ডিকেটরের সুবিধা দেওয়া হয়েছে বাইকে।

ডিজাইন:  পুরো বাইক জুড়ে দেওয়া হয়েছে এরোডাইনামিক ফ্লো ডিজাইন। সামনের হেডল্যাম্প থেকে শুরু করে পুরো বডি জুড়ে রয়েছে তিনটি কালার কম্বিনেশন। যা আগের থেকে পালসারকে আরও নজরকাড়া করে তুলেছে। রাস্তায় বেরোলে বাইক সবার চোখে পড়বেই। অ্যালোয় হুইলেও দেওয়া হয়েছে কালার অ্যাকসেন্টস। কালোর মধ্যে রেড কালার বাইকের রোড প্রেজেন্স আরও বাড়িয়ে তুলেছে।

এছাড়াও এই বাইকে দেওয়া হয়েছে টিউবুলার ফ্রেম চ্যাসিস। যা আগের থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী করে গড়ে তুলেছে বাইককে। কোয়াটার লিটার ফুয়েল ট্যাঙ্কে রয়েছে ৪ স্ট্রোক অয়েল কুলড ফুয়েল ইনজেকটেড ইঞ্জিন। যা বাইকারকে ২৪.৫ পিএস পাওয়ার ও ২১.৫ নিউটন মিটার টর্ক জেনারেট করবে। টেলিস্কোপিক ফোর্ক সাসপেনশন দেওয়া হয়েছে সামনে। পিছনে এবার ব্যবহার করা হয়েছে মনোশক সাসপেনশন।৫ স্পিড গিয়ারবক্সের ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে যা বাইকারের রাইড আরও বেশি মসৃণ করে তুলবে। টেকনো রেড ও গ্রেসিং গ্রে রঙে দুটি ভ্যারিয়েন্ট লঞ্চ করেছে কোম্পানি। যার মধ্যে ২৫০ এস-এ দেওয়া হয়েছে রেড কালার ও গ্রেসিং গ্রে রং পয়েছে এন পালসার ২৫০।

Leave a Reply

Categories